
ডাঃ জানিবুল হক
এম.বি.বি.এস ( ঢাকা মেডিকেল কলেজ )
এম.সি.পি.এস ( গাইনি এন্ড অবস্ )
এফ.সি.পি.এস ( গাইনি এন্ড অবস্ )
প্রসূতি ও গাইনী বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
মোবাইলঃ ০১৭১১-৩৩১৫৩৩
চেম্বারঃ
ইনসাফ স্পেশালাইজড হসপিটাল লিমিটেড
৩৮, টমছম ব্রীজ, কোটবাড়ি রোড, কুমিল্লা
ফোনঃ ০৮১-৬৭০৫৪
মোবাইলঃ ০১৭৩০-৫৮৯৭৪০, ০১৮৪৭-০৮৯৯৪৬

ডাঃ জানিবুল হক কৃতিত্বের সহিত ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাশ করেন। পরবর্তীতে বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ান্স এন্ড সার্জনস (বিসিপিএস) থেকে অবস এন্ড গাইনী বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রী এমসিপিএস অর্জন করেন।শিক্ষা জীবনে তিনি নটরডেম কলেজের ছাত্র ছিলেন।
প্রসূতি সেবা
- স্বাভাবিক প্রসব / নরমাল ডেলিভারি উৎসাহিতকরন
- নির্দেশনা ব্যাতীত সিজারিয়ান ডেলিভারি নিরুৎসাহিতকরন
- ঝুঁকিপূর্ন গর্ভাবস্থা (ম্যানেজমেন্ট অব হাই রিস্ক প্রেগন্যান্সি)
- গর্ভাবস্থায় উচ্চরক্তচাপ, খিচুনি (এক্লাম্পশিয়া), গর্ভকালীন রক্তক্ষরন, ডায়াবেটিকস
- বার বার গর্ভপাত হয়ে যাওয়া
- হার্ট, কিডনি, থাইরয়েড সমস্যা নিয়ে গর্ভধারন
- প্রিকেন্সপটুয়াল কাউন্সেলিং
- কন্ট্রাসেপ্টিভ পরামর্শ
গাইনি সেবা
- ডায়াগনস্টিক ল্যাপারোস্কোপি (কাটা ছেড়া বিহীন রোগ নির্নয়)
- গাইনি এন্ডোস্কপিক সার্জারী (পেট না কেটে জড়াযু এবং ডিম্বাশয়ের অপারেশন)
- মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তক্ষরনের আধুনিক চিকিৎসা (নন সার্জিক্যাল ম্যানেজমেন্ট অব হেভী ম্যান্সট্রুয়াল ব্লিডিং)
- গাইনী অনকোলজি (টিউমার ও ক্যান্সার) আন্তর্জাতিক গাইডলাইন অনুযায়ী রোগ নির্নয় এবং নির্দেশনা
- পেলভিক ফ্লোর রিপেয়ার (জরায়ু নিচের দিকে নেমে যাওয়া)
- ম্যানেজমেন্ট অব ইউরিনারি ইনকন্টিনেন্স (প্রস্রাব ধরে রাখতে না পারা)
- পেরিনিয়াল রিকন্সট্রাক্টিভ সার্জারী (কসমেটিক সার্জারী)
গাইনী অপারেশন সংক্রান্ত বিষয়ে দ্বিতীয় মতামতের জন্য আপনি আমন্ত্রিত।
ল্যাপারোস্কপির মাধ্যমে গাইনী অপারেশনের সুবিধা
১। ব্যথা কম হয় – পেট কেটে অপারেশন করলে অপারেশন পরবর্তী সময়ে যে পরিমাণ ব্যথা হয়, ল্যাপারোস্কপির মাধ্যমে অপারেশনে তার তুলনায় অপারেশন পরবর্তী ব্যথা অতি নগন্য।
২। ব্যথা নাশক ঔষধের স্বল্প মাত্রা – ব্যথা কম হয় বলে ব্যথানাশক ঔষধ কম প্রয়োগ করতে হয়।
৩। দ্রুত সুস্থতা – যেহেতু এক্ষেত্রে শুধু মাত্র পেটে ছিদ্র করে অপারেশন করা হয় তাই রোগী দ্রুত সুস্থ হয়ে যায়।
৪। হাসপাতালে অবস্থানের সময়কাল – ব্যথা কম এবং দ্রুত সুস্থতার জন্য রোগীকের খুব কম সময় হাসপাতালে থাকতে হয়। সাধারণ অপারেশনে যেখানে রোগীকে ৫-৭ দিন হাসপাতালে থাকতে হয় সেখানে ল্যাপারোস্কপির মাধ্যমে অপারেশন করালে মাত্র ২-৩ দিন বা অনেক সময় যেদিন অপারেশন হয় রোগী সেদিন ই বাসায় চলে যেতে পারেন। এতে পারিবারের সাথে দ্রুত মিথস্ক্রিয়ার জন্য রোগীরা মানসিকভাবে প্রশান্তি অনুভব করেন।
৫। ছুটিকালীন সময় – চাকুরিজীবিদের জন্য ল্যাপারোস্কোপি খুব ই উপযোগী। সাধারণ অপারেশনে স্বাভাবিক কাজে ফিরতে প্রায় দেড় থেকে দুই মাস সময় লেগে যায়। ল্যাপারোস্কোপির ক্ষেত্রে রোগী সাধারণত ৭ – ১০ দিনের মাঝেই অফিসিয়াল কাজে যোগদান করতে পারেন।
৬। দাগবিহীন অপারেশন – ল্যাপারোস্কপি করা হয় সাধারণত পেটে ৩-৪ টি ছোট ছিদ্র করে কম্পিউটার জেনারেটেড প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে। এতে পেটে কোন বর কাঁটাছেড়ার দাগ থাকে না। অনেক সময় রোগী নিজে না বললে কারো বোঝার উপায় থাকে না যে তার জরায়ু বা জরায়ু টিউমারের অপারেশন হয়েছিল।
৭। অপারেশন পরবর্তী সংক্রমন – পেট কাটা হয় না বলে অপারেশন পরবর্তী সংক্রমন ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।
EXPERIENCE
ইনসাফ স্পেশালাইজড হসপিটাল লিমিটেড
প্রসূতি ও গাইনী বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
প্রসূতি ও গাইনী বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
EDUCATION
বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ান্স এন্ড সার্জনস (বিসিপিএস)
এফ.সি.পি.এস ( গাইনি এন্ড অবস্ )
বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ান্স এন্ড সার্জনস (বিসিপিএস)
এম.সি.পি.এস ( গাইনি এন্ড অবস্)
ঢাকা মেডিকেল কলেজ
এম.বি.বি.এস
নটরডেম কলেজে
বিজ্ঞান বিভাগ
RECOMMENDATIONS
Thank you and your staff for the outstanding support given to me during my time of illness. I can’t express to you what that meant to me. Please don’t ever change. You are the perfect Doctor. Thanks
Thank you and your staff for the outstanding support given to me during my time of illness. I can’t express to you what that meant to me. Please don’t ever change. You are the perfect Doctor. Thanks